ব্যতিক্রমী এ মেলায় বাংলাদেশ স্টুডেন্ট অরগানাইজেশনের ব্যানারে অংশ নেন বাংলাদেশী একঝাঁক আলোকিত ছাত্র। এরা হলেন- নাদিয়া, রাকিব, ইরফান, সিফাত, শামস, মেহনাজ, শুভেচ্ছা, অনাবিল, শাহবাব। চট্টগ্রাম- রাউজানের উচ্ছ্বল-প্রাণবন্ত শিক্ষাথী ইরফান জানান, রাত জেগে ওরা সবাই এসব মুখরোচক খাবার তৈরি করেছেন। বাংলাদেশের স্টলে রাখা মজাদার চটপটি, কাবাব, ম্যাঙ্গো লাচ্ছি নিয়ে সবার আগ্রহের কমতি ছিল না। এসব খাবার নিদিষ্ট সময়ের আগে শেষ হয়ে যায়। ওদিকে হায়দারাবাদি রিরিয়ানী ও দোসা খেতে দীর্ঘ লাইন চোখে পড়ার মত। জাপানের জনপ্রিয় খাবার (Onirgi), প্যারাগুয়ের সুস্বাদু খাবারের তালিকায় ছিল (Chipaguazu) । স্বদেশীয় খাবার খেতে শত-শত শিক্ষার্থী লাইন দিতে দেখা যায়।
পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে উচ্চশিক্ষা লাভের আশায় এ ভার্সিটিতে ছুটে আসেন শিক্ষাথীরা। একাধিক ছাত্র-ছা্ত্রীরে সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রতি বছর শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকে অর্ধশতাধিক শিক্ষাথী আসেন। ইউরোপ –আমেরিকা ছাড়া এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে ৫ শতাধিক ছাত্রছাত্রী উচ্চ শিক্ষা নিতে আসেন। এ ভাসিটিতে ৬০টি প্রোগ্রামে আন্ডারগ্রাজুয়েট এবং ৪০ প্রোগামে মাস্টার্স ডিগ্রীতে পড়ালেখার সুযোগ রয়েছে। অ্যারো স্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের জন্য রয়েছে অসীম সুযোগ।